৩০ খুনিকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা
রিপোর্টার, এবিসি নিউজ বিডি, ঢাকাঃ ২০০১ সাল থেকে এ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমায় ফৌজদারি মামলায় সাজা পাওয়া ৩৩ ব্যক্তির সাজা মওকুফ বা কমানো হয়েছে। এদের মধ্যে মৃত্যুদণ্ডের আদেশপ্রাপ্ত ৩০ জন আছেন। বাকি তিনজনের সাজা মওকুফ অথবা কমানো হয়েছে।
বুধবার জাতীয় সংসদে জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এ তথ্য জানান।
রাষ্ট্রপতি বিশেষ ক্ষমা প্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন মহিউদ্দিন জিন্টু ও বর্তমানে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র আবু তাহেরের ছেলে এএইচএম বিপ্লব। ৩৩ ব্যক্তির মধ্যে ২৯ ব্যক্তির সাজা মওকুফ বা কমানো হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন গত সরকারের আমলে।
মৃত্যুদণ্ড মওকুফ করা ৩০ ব্যক্তি হলেন মহিউদ্দিন জিন্টু (ঢাকা), মিন্টু ঘোষ (ঢাকা), চাঁন মিয়া (মাদারীপুর), আনিসুর রহমান (নাটোর), মো. সেন্টু (নাটোর), মো. ফয়সাল (নাটোর), এম এ ফিরোজ (নাটোর), ফারুক শাহ (নাটোর), ফজলুল হক শাহ (নাটোর), জাহিদুল (নাটোর), শাহ জাহান আলী (নাটোর), মো. বাদল (নাটোর), আবদুল জলিল (নাটোর), মো. সোহাগ (নাটোর), এস এম ফকর উদ্দিন (নাটোর), সাজ্জাদ হোসেন (নাটোর), জহুরুল মেম্বার (নাটোর), মো. ফরমাজুল (নাটোর), আবুল হোসেন (নাটোর), আতাউর রহমান (নাটোর), আসাদ (নাটোর), অহিদুল (নাটোর), মো. বাবলু (রাজশাহী), আবদুল খালেক (ঠাকুরগাঁও), তালেবউদ্দিন (সুনামগঞ্জ), এ এইচ এম বিপ্লব (লক্ষ্মীপুর), বেনজির আহমেদ (ঝিনাইদহ), ইসলাম উদ্দিন (কিশোরগঞ্জ), রাখাল চন্দ্র সাহা (কুমিল্লা) ও শিমন সিং (সিলেট)। যাদের কারাভোগের সাজা মওকুফ বা কমানো হয়েছে তারা হলেন সিরাজ মিয়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), আবদুল মান্নান (টাঙ্গাইল) ও আবদুল জাব্বার (লক্ষ্মীপুর)।
সরকারি দলের সাধন চন্দ্র মজুমদারের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের প্রতিটি উপজেলায় অন্ততপক্ষে একটি করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপনের লক্ষ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা সদরে ১৫৬টি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে।