৭৭ উপজেলার ফলাফলে আ.লীগ ৩৯, বিএনপি ২৮, জামায়াত ৭
রিপোর্টার, এবিসি নিউজ বিডি, ঢাকাঃ তৃতীয় ধাপে ৮১ উপজেলার নির্বাচনে ৭৭টির বেসরকারি ফলাফলে ৩৯টিতে আওয়ামী লীগ, ২৮টিতে বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী ৭টিতে জয়ী হয়েছেন। এছাড়া চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় এলডিপি সমর্থিত আবদুল জব্বার, রাঙ্গামাটির বরকল উপজেলায় মনি চাকমা জেএসএস(শন্তু) এবং বাঘাইছড়ি উপজেলায় ধর ঋষি জেএসএস(শন্তু) জয়ী হয়েছেন।
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসীল অনুযায়ি ৮৩ উপজেলায় নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও উচ্চ আদালতের নির্দেশে সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ ও সহিংসতার কারণে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা নির্বাচন বন্ধ ঘোষণা করেছে ইসি। তৃতীয় পর্বে অনুষ্ঠিত ভোটের মধ্যে বরিশালের হিজলা, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ ও ময়মনসিংহের মুক্তগাছায় ফল ঘোষিত হয়নি। প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে এগিয়ে আ.লীগ।
এর আগে গত ১৯ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম দুই পর্বের ভোটে বিএনপি সমর্থিত ৯৮ জন এবং আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ৮২ জন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া জামায়াতে ইসলামীর ২০ নেতা, জাতীয় পার্টির দুই নেতা এবং জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) চার নেতা এবং ইউপিডিএফের তিনজন চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হন।
এবারের উপজেলা নির্বাচনে এ পর্যন্ত নির্বাচিতদের মধ্যে দেশের একমাত্র নারী চেয়ারম্যান হয়েছেন রাঙামাটির বরকল উপজেলার মনি চাকমা, যিনি জনসংহতি সমিতির সমর্থিত প্রার্থী ছিলেন।
তৃতীয় ধাপে বেসরকারি ফলাফলে নির্বাচিত চেয়ার্যানরা হলেন-
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত মোখলেছুর রহমান জয়ী হয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শিবগঞ্জ উপজেলায় জামায়াত সমর্থি কেরামত আলী জয়ী।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত আনারুল হক বেসরকারি ফলাফলে জয়ী।
চাঁদপুর কচুয়া উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত শাহজাহান শিশির জয়ী হয়েছেন।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত আবদুর রশীদ মজুমদার জয়ী হয়েছেন।
নোয়াখালী সেনবাগ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত আবুল কালাম আজাদ জয়ী হয়েছেন।
মৌলভীবাজার বড়লেখা উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত রফিকুল ইসলাম সুন্দর জয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ জামালগঞ্জ উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত সামছুল আলম ঝুনু মিয়া জয়ী।
সিলেট দক্ষিণ সুরমায় বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আবু জাহিদ জয়ী।
গোপালগঞ্জ টুংগীপাড়ায় গাজী গোলাম মোস্তফা আ.লীগ (বিদ্রোহী) জয়ী হয়েছেন।
পিরোজপুরের নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠী) উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত মো: ওয়াহিদুজ্জামান জয়ী।
যশোর মনিরামপুর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত আজাদ হোসেন লাভলু জয়ী।
নড়াইল লোহাগড়া উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত ফয়জুল আমির জয়ী।
নওগাঁ পোরশা উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত মো: আনোয়ারুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁয় ধামইরহাট উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত মো: মইনুদ্দিন জয়ী।
নওগাঁর মান্দা উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত মাওলানা আব্দুর রশীদ জয়ী হয়েছেন।
কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত পনির উদ্দিন আহমেদ জয়ী।
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শওকত আলী সরকার জয়ী।
কুড়িগ্রাম রৌমারী উপজেলায় আ. লীগ (বিদ্রোহী) মজিবর রহমান বঙ্গবাসী জয়ী।
নীলফামারী সদর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত আবুজার রহমান জয়ী।
দিনাজপুর সদরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফরিদুল ইসলাম বেসরকারি ফলাফলে নির্বাচিত হয়েছেন।
দিনাজপুর নবাবগঞ্জ উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত নূরে আলম সিদ্দীক জয়ী।
ফেনী দাগনভূঁইয়া উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত দিদারুল কবির রতন জয়ী।
কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত আবদুস সোবাহান ভূইয়া জয়ী।
কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত জাহাঙ্গীর খান জয়ী।
কুমিল্লা তিতাস উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত মো: সালাউদ্দিন সরকার জয়ী।
কুমিল্লা নাঙ্গলকোট উপজেলায় আ. লীগ সমর্থিত সামশুদ্দিন কালু জয়ী।
কুমিল্লা হোমনা উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত আজিজুর রহমান মোল্লা জয়ী।
কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত এটিএম মিজানুর রহমান জয়ী।
চট্টগ্রাম চন্দনাইশ উপজেলায় এলডিপি সমর্থিত আবদুল জব্বার জয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড উপজেলায় আ. লীগ সমর্থিত আল মামুন জয়ী হয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত শফিকুল ইসলাম জয়ী।
লালমনিরহাট আদিতমারী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সর্মথিত প্রার্থী আইয়ুব আলী বেসরকারীভাবে নির্বাচিত।
জামালপুর দেওয়ানগঞ্জে আ.লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বান্দরবান আলীকদম উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত প্রাথী মোঃ আবুল কালাম বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বান্দরবান সদর উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত আবদুল কুদ্দুস বিজয়ী হয়েছেন।
মানিকগঞ্জ ঘিওরে বিএনপি সমর্থিত খন্দকার লিয়াকত বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন।
রাঙ্গামাটি কাউখালিতে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত এস এম চৌধুরী জয়ী।
রাঙ্গামাটি বরকল উপজেলায় মনি চাকমা জেএসএস(শন্তু) জয়ী।
রাঙ্গামাটি বাঘাইছড়ি উপজেলায় ধর ঋষি জেএসএস(শন্তু) জয়ী।
লক্ষ্মীপুর কমলনগরে বিএনপি সমর্থিত শামসুল আলম বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন।
শরিয়তপুর সদরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আবুল হাশেম বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন।
শরিয়তপুর নড়িয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত ইমাঈল হক বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন।
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত সফি কাজি জয়ী হয়েছেন।
ফরিদপুর সদরপুরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সফি কাজী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত।
ফরিদপুর চরভদ্রাসনে বিএনপি সমর্থিত বাদল আমিন বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন।
ফরিদপুর মধুখালীতে বেসরকারি ফলাফলে জয় পেয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আজিজুর রহমান মোল্লা।
ফরিদপুর আলফাডাংগায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত জালাল উদ্দিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুরের ভাংগায় শাহাদাৎ হোসেন আ.লীগ (বিদ্রোহী) জয়ী হয়েছেন।
ভোলা সদরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মোশারফ হোসেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বরিশালের বাবুগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থিত খালেদ হোসেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বরিশাল মুলাদী উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত তারিকুল আহসান জয়ী।
বরিশালের হিজলায় ফলাফল স্থগিত।
বাগেরহাট সদর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত খান মজিবুর রহমান জয়ী।
বাগেরহাট রামপাল উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত শেখ আবু সাঈদ জয়ী।
বাগেরহাট মংলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত আবু তাহের বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাগেরহাট শরণখোলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত কামাল উদ্দিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বাগেরহাট মোরেলগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থিত মো. শাহ-ই-আলম বাচ্চু বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন
সাতক্ষীরা কালীগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থিত শেখ ওয়াহিদুজ্জামান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
খুলনার পাইকগাছায় বিএনপি সমর্থিত বাবর আলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
শেরপুর শ্রীবর্দীতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আশরাফ হোসেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
টাঙ্গাইল ধনবাড়ীতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মীর ফারুক বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
টাঙ্গাইল দেলদুয়ার উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত ফেরদৌস আহমেদ জয়ী হয়েছেন।
নেত্রকোনা মোহনগঞ্জে বিএনপি সমর্থিত আ ক ম শফিকুল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
নেত্রকোনা সদর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত এসএম কামরুল হাসান শাহীন জয়ী।
রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলায় বিএনপি মোহাম্মদ ইসহাক অালী জয়ী।
রাজশাহীর চারঘাটায় বিএনপি সমর্থিত আবু সাঈদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত নজরুল ইসলাম জয়ী হয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও হরিপুরে বিএনপি সমর্থিত নরুল ইসলাম বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন।
গাইবান্ধা সাদুল্যাপুরে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী সাইদুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
গাইবান্ধা সদর উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত আবদুল করিম জয়ী।
জয়পুরহাট আক্কেলপুরে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী কামরুজ্জামান কমল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়ায় বিএনপি সমর্থিত আজিজুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ গৌরীপুর উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত আহমেদ তায়েবুর রহমান হিরণ জয়ী।
ময়মনসিংহ মুক্তাগাছায় ফলাফল স্থগিত।
ময়মনসিংহ ফুলপুর উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত আবুল বাসার আকন্দ জয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ ধোবাউড়ায় মোহাম্মদ মজনু মিয়া আ. লীগ (বিদ্রোহী) জয়ী হয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপি সমর্থিত শরিফুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ কুলিয়ারচরে বিএনপি সমর্থিত নুরুল মিল্লাত বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কিশোরগঞ্জ হোসেনপুর উপজেলায় আ.লীগ সমর্থিত আইয়ুব অালী জয়ী হয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গার দামুরহুদায় বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন জামায়াত সমর্থিত আজিজুর রহমান।
ভোট চলাকালে কুড়িগ্রাম সদর, যশোরের মনিরামপুর, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ ও কচুয়া এবং ফেনীর দাগনভূঞায় ব্যালট বাক্স ছিনতাই হয়েছে। ভোটের ফলের তালিকা ছিড়ে ফেলা হয়েছে নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলায়।
ভোট চলাকালে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বাগেরহাটের শরণখোলা, চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা,নেত্রকোণা সদর এবং নড়াইলের লোহাগড়ায় ভোট বর্জন করেন বিএনপি-জামায়াত এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা।
বাগেরহাটের শরণখোলা, রামপাল, মোরেলগঞ্জ ও বাগেরহাট সদর উপজেলায়ে পুনঃভোটের দাবিতে রোববার জেলায় হরতাল ডেকেছে বিএনপি।
তৃতীয় ধাপে ৮১ উপজেলায় এ নির্বাচনে ভোটার ১ কোটি ৩১ লাখ ৮৫ হাজার ১৩ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬৫ লাখ ৬৭ হাজার ৮৩২ এবং মহিলা ভোটার ৬৬ লাখ ১৭ হাজার ১৮১ জন। ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ছিল পাঁচ হাজার ৪৩৪টি, ভোটকক্ষ ৩৫ হাজার ২৩১টি।
এ নির্বাচনে, চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট এক হাজার ১১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ৪১৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ৪২৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ২৭৭ জন।
তৃতীয় ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট হয়েছে সেগুলো হলো ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর, দিনাজপুরের সদর ও নবাবগঞ্জ, নীলফামারীর সদর, লালমনিরহাটের আদিতমারী, কুড়িগ্রামের সদর, রৌমারী ও চিলমারী, গাইবান্ধা সদর ও সাদুল্লাহাপুর, জয়পুরহাটের আক্কেলপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর, ভোলাহাট ও শিবগঞ্জ, নওগাঁর মান্দা, পোরশা ও ধামইরহাট, রাজশাহীর গোদাগাড়ি, চারঘাট ও দুর্গাপুর, চুয়াডাঙ্গার দামুরহুদা, যশোরের মনিরামপুর, নড়াইলের লোহাগড়া, বাগেরহাট সদর, মোড়েলগঞ্জ, রামপাল, মংলা ও শরণখোলা, খুলনার পাইকগাছা, সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ, ভোলা সদর, বরিশালের মুলাদী, হিজলা ও বাবুগঞ্জ, পিরোজপুরের নেছারাবাদ, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ, শেরপুরের শ্রীবর্দী, ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়া, গৌরীপুর, মুক্তাগাছা, ফুলপুর ও ধোবাউড়া, নেত্রকোনার সদর ও মোহনগঞ্জ, কিশোরগঞ্জের সদর, কুলিয়ারচর ও হোসেনপুর, ফরিদপুরের সদর, আলফাডাংগা ও সদরপুর, চরভদ্রাসন, ভাংগা ও মধুখালী, গোপালগঞ্জের টুংগীপাড়া, শরীয়তপুরের সদর ও নড়িয়া, সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ, সিলেটের দক্ষিণ সুরমা, মৌলভীবাজারের বড়লেখা, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী ও দেলদুয়ার, কুমিল্লার নাঙ্গলকোট, হোমনা, বুড়িচং, চৌদ্দগ্রাম, ব্রাহ্মণপাড়া, তিতাস, চাঁদপুরের কচুয়া ও হাজীগঞ্জ, নোয়াখালীর সেনবাগ, লক্ষ্মীপুরের কমলনগর, চট্টগ্রামের চন্দনাইশ ও সীতাকু-, রাঙ্গামাটির বরকল, বাঘাইছড়ি ও কাউখালি, মানিকগঞ্জের ঘিওর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর, ফেনীর দাগনভূঁইয়া এবং বান্দরবান সদর ও আলী কদম।