এই রোদে চাই ছাতা
লাইফস্টাইল ডেস্ক, এবিসি নিউজ বিডি, ঢাকাঃ দিন দিন চড়ছে রোদের তাপমাত্রা। সূর্যের অতি বেগুনিরশ্মি , যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। রোদ থেকে নিজের ত্বক রক্ষা ও শারীরিক সুস্থতায় নান্দনিক সব ছাতার প্রয়োজন তো রয়েছেই।
সাধারণত হালকা রঙের ছাতা কেনা ভালো। নীল, বেগুনী, গোলাপি বা হলুদ রঙের ছাতা কিনতে পারেন। তবে ছেলেরা এই রঙের ছাতা ব্যবহার করলে হয়তো একটু বেমানান লাগবে। তাই ছেলেরা কালো, সিলভার, আকাশী বা নেভিব্লু রঙের ছাতা ব্যবহার করতে পারেন।
আর পোশাকের সাথে মিল রেখেও ছাতার রং বেঁছে নিতে পারেন। এতে করে আপনার ফ্যাশনেবল ‘লুকটা’আলাদা মাত্রা পাবে। শিশু ও বয়স্কদের জন্য লম্বা ধরনের ছাতাই ভালো। শিশু কিশোরদের জন্যও পাওয়া যাচ্ছে কার্টুন আঁকা ছাতা। সেই সঙ্গে রয়েছে নানা আকৃতির ছাতা। লম্বা ডাট ওয়ালা ছাতা ছাড়াও দেশি ভাঁজ করা ফোল্ডিং ছাতা রয়েছে। ছোট ও সহজে বহনযোগ্য ছাতার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। সুইচযুক্ত ছাতা না কিনে ম্যানুয়াল ছাতা কেনা ভালো। কারণ সুইচযুক্ত ছাতা ভেঙে গেলে সহজে মেরামত করা যায় না। কেনার সময় ছাতা খুলে ও বন্ধ করে পরীক্ষা করে নিতে ভুলবেন না।
বাজারে সাধারণ ছাতার পাশাপাশি বিশেষ ধরনের রোদ প্রতিরোধক ছাতাও পাওয়া যায়। এই ছাতা আপনাকে সরাসরি সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে বাঁচাবে। যাদের ত্বক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সংবেদনশীল তাদের জন্য এই ছাতা উপকারী হবে।
সতর্কতা
* ছাতার ওপরের দিক রঙিন হলেও নিচের দিক যেন সাদা বা ধূসর হয়।কারণ এটি তাপ ও বৃষ্টি রোধ করে।
* আট শিকের ছাতা না কিনে ১০ শিকের ছাতা কেনা ভালো।এটি দীর্ঘস্থায়ী।
* অ্যালুমিনিয়াম শিকের ছাতায় সহজে মরচে পড়েনা।
* ভেজা ছাতা ভালো ভাবে শুকিয়ে ভাঁজ করে রাখা উচিৎ। এতে অনেকদিন ছাতা ব্যবহার করা যায়।
*ছাতা কখনোই এলোমেলো ভাবে ভাঁজ করা উচিৎ নয়।