ঢাবি থেকে ৮১জন গবেষকের এম.ফিল ও পি.এইচ.ডি. ডিগ্রী লাভ
শিক্ষা ডেস্ক, এবিসি নিউজ বিডি, ঢাকা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪২জন গবেষককে পিএইচ.ডি. এবং ৩৯জন গবেষককে এম.ফিল. ডিগ্রী প্রদান করা হয়েছে। গত ৩০ নভেম্বর উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের সভায় এ ডিগ্রী প্রদান করা হয়।
পিএইচ.ডি. ডিগ্রী প্রাপ্ত এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হচ্ছেন: কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে এ. কে. এম. মাহবুবুল হক ও হোসনে আরা, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ; ইংরেজী বিভাগের অধীনে কাজী মুহম্মদ মনজুরে মওলা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. কাজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি; ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মো: সাইফুল্লাহ বিন আনোয়ার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল মালেক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সাঈদ-উর-রহমান।
সাইয়্যেদ হাফেজ মৌলভী মোহাম্মদ উল্যাহ ও মুহাম্মদ আবদুল মাবুদ, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ; মো: একরামুল হক, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: শামছুল আলম; ইতিহাস বিভাগের অধীনে মো: রফিকুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ. বি. এম. মাহমুদ; মো: আব্দুল কুদ্দুস সিকদার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ এইচ আহমেদ কামাল; দর্শন বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ আলমাস আলী খান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান; সিত্তুলা মুনা হাসান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. হারুনার রশীদ।
উর্দু বিভাগের অধীনে মো: আলমগীর হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: ইস্রাফীল; মিনহাজ উদ্দীন মাহমুদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জাফর আহমদ ভূঁইয়া; আরবী বিভাগের অধীনে আবু জাফর মুহাম্মদ ইউসুফ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুল মাবুদ এবং অধ্যাপক ড. শাহ কাওসার মুস্তাফা আবুলউলায়ী; মুহা: রফিকুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ.বি.এম. ছিদ্দিকুর রহমান নিজামী; ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে সালমা নাসরীন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হাকিম আরিফ।
তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে সুস্মিতা দাস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: নাসির উদ্দিন মুন্সী এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. ওয়ায়েস কবীর; পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধীনে ফারিয়া আফরিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়–য়া; বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রসায়ন বিভাগের অধীনে উম্মুল খায়ের ফাতেমা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আবু বিন হাসান সুসান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মুহিবুর রহমান; আইন অনুষদের অন্তর্গত আইন বিভাগের অধীনে জাহাঙ্গীর আলম খান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. রিদওয়ানুল হক।
বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধীনে মো: ইউনুস আলী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আতাউর রহমান; মার্কেটিং বিভাগের অধীনে শামসুন নাহার মমতাজ ও ইমরানা ইয়াছমিন, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রাজিয়া বেগম; ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: হাসিবুর রশীদ; একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধীনে নিখিল চন্দ্র শীল, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মাহফুজুল হক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মাহমুদা আক্তার; ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ রাশিদুল হাসান।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মো: মনিরুল হুদা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শওকত আরা হোসেন; অর্থনীতি বিভাগের অধীনে এ. কে. এম. গোলাম হোসাইন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এস. এম. আশিকুজ্জামান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. ফাহাদ খলীল; সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে হাসানাত জাহান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক কামরুল আহসান চৌধুরী; জীববিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধীনে সন্তোষ কুমার দে, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নূর জাহান সরকার; মো: রবিউল আউয়াল হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. নিয়ামুল নাসের; সুপ্রিয় চাকমা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ারুল ইসলাম; মোহাম্মদ ফারুক মিয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. নিয়ামুল নাসের এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: কাউসার আহাম্মদ।
মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে শেখ মোতাসিম বিল্লাহ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মাহবুবুর রহমান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ.এইচ.এম. জুলফিকার আলী; অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মো: শরিফুল আলম জীলানী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আহসান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক জালাল উদ্দীন আশরাফুল হক; প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মো: সাজ্জাদুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সেরাজ; ফার্মেসী অনুষদের অন্তর্গত ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী এন্ড ফার্মাকোলজী বিভাগের অধীনে মো: রবিউল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: সাইফুল ইসলাম এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত; নাসরীন আক্তার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: সাইফুল ইসলাম; মীর মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত; পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনে সৈয়দ সফি আহমেদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আমিনুল হক ভূইয়া; মাহবুবা কাওসার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম খান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শেখ নজরুল ইসলাম ও ড. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, পারভীন বেগম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শেখ নজরুল ইসলাম এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: নজরুল ইসলাম খান।
এম.ফিল. ডিগ্রী প্রাপ্তরা এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হচ্ছেন: কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে মোছা: শামিমা নাসরিন ও মো: শহিদুল হাসান পাঠান, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন; ইংরেজী বিভাগের অধীনে মো: মুনতাসির মামুন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম; ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ শাহাদত হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউসুফ ইবন হোছাইন; শেখ ফয়জুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শফিক আহমেদ; আনজুমান আরা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. শেখ মো: ইউসুফ।
দর্শন বিভাগের অধীনে মো: রফিকুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. সালাহউদ্দিন; আরবী বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ সাইদুজ্জামান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউসুফ; বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত গণিত বিভাগের অধীনে মো: আব্দুল আলীম মিয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: নূরুল ইসলাম; বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের অধীনে মো: সাইফুল হাছান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: হাসিবুর রশীদ; ব্যাংকিং এন্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের অধীনে অলি আহাদ ঠাকুর, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: রফিকুল ইসলাম।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ খোরশেদ আলম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খন্দকার নাদিরা পারভীন; কে. এম. আতিকুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল ওদুদ ভূইয়া; রাহিলা হাশেম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন; লোক প্রশাসন বিভাগের অধীনে উম্মে জাকিয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আখতার হোসেন; মো: আলীম উদ্দিন ও খুরশীদ জাহান, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজনীন ইসলাম; নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মাহমুদা ফাতেমা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান আলী।
জীববিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে সুমানা জামান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সিরাজুল হক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শাহ মোহাম্মদ উল্লাহ; উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে সেতারা বেগম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. ইমদাদুল হক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রাখহরি সরকার; অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মাহবুবা আশরাফী মুমু, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুরুল করিম এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ডা: মো: তাহমিনুর রহমান; মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে এস এম রুমানা পারভিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. পারভীন হক।
এডুকেশনাল এন্ড কাউন্সিলিং সাইকোলজী বিভাগের অধীনে তানজিনা চৌধুরী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন মেহ্জাবীন হক; সাবরিনা মাহমুদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শাহীন ইসলাম এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন মেহ্জাবীন হক; বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ সায়েন্সেস-এর অধীনে আফসানা হাবিব শিউলী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক এম. এ. হাফিজ; শামিমা চৌধুরী ও সোনিয়া আরিফা, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক এ কে এম ফজলুর রহমান; রাজা রাম ধুঙ্গানা ও মনসুর আহমেদ সিদ্দিকী, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক লিয়াকত আলী; মো: রিজওয়ান ভূঁইয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক খুরশীদা খানম।
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে নাজমিন নাহার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল মালেক এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সেলিনা বানু; বিষ্ণু কুমার অধিকারী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক সালমা আখতার; রেজওয়ানুল আলম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল আউয়াল খান; লিপিকা জেন কস্তা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল মালেক; সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট-এর অধীনে জলি আক্তার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: নুরুল ইসলাম; কারিশমা আমজাদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. তানিয়া রহমান।
ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ-এর অধীনে সাদিয়া আফরিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন এবং যুগ্মা-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক সালমা আক্তার; মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন; পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনে সামিয়া সামস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শেখ নজরুল ইসলাম এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সাইফুল হক।