চেয়ারম্যান পদে জয়ী আওয়ামী লীগের ৫৭, স্বতন্ত্র ২৩
বিশেষ প্রতিবেদক, এবিসিনিউজবিডি, ঢাকা (১১ মার্চ) : পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটে চেয়ারম্যান পদে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের ৫৭ জন এবং স্বতন্ত্র ২৩ জন। আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের মধ্যে ১৫ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এবং ৪২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন পঞ্চগড় সদরের মো. আমিরুল ইসলাম, আটোয়ারীর মো. তৌহিদুল ইসলাম ও তেঁতুলিয়ার কাজী মাহমুদুর রহমান। কুড়িগ্রামে সদরের মো. আমান উদ্দিন আহম্মেদ, চিলমারীর শওকত আলী সরকার, ভুরুঙ্গামারীর মো. নুরুন্নবী চৌধুরী, নাগেশ্বরীর মোস্তফা জামান ও উলিপুরের মো.গোলাম হোসেন মন্টু।
নীলফামারীর ডোমারের তোফায়েল আহমেদ, ডিমলার মো. তবিবুল ইসলাম ও সৈয়দপুরের মো. মোখছেদুল মোমিন। লালমনিরহাটের পাটগ্রামের মো. রুহুল আমীন বাবুল, হাতীবান্ধার মো. লিয়াকত হোসেন ও কালীগঞ্জের মাহবুবুজ্জামান আহমেদ। সিরাজগঞ্জের চৌহালীর মো. ফারুক হোসেন, রায়গঞ্জের ইমরুল হোসেন তাং ও শাহজাদপুরের মো. আজাদ রহমান।
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালের মো. মোস্তাকিম মণ্ডল ও কালাইয়ের মো. মিনফুজুর রহমান। নাটোরের সিংড়ার মো. শফিকুল ইসলাম, বড়াইগ্রামের মো. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী ও লালপুরের মো. ইসাহাক আলী। রাজশাহীর তানোরের মো. লুৎফর হায়দার রশীদ, পুঠিয়ার জি এম হিরা বাচ্চু, দুর্গাপুরের মো. নজরুল ইসলাম, গোদাগাড়ীর মো. জাহাঙ্গীর আলম, চারঘাটের মো. ফকরুল ইসলাম ও বাগমারার অনিল কুমার সরকার।
সুনামগঞ্জের ছাতকের মো. ফজলুর রহমান, দোয়ারাবাজারের আব্দুর রহিম, তাহিরপুরের করুনা সিন্ধু চৌধুরী বাবুল, সুনামগঞ্জ সদরের মো. খায়রুল হুদা ও শাল্লার চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ। হবিগঞ্জের চুনারঘাটের মো. আবুল কাশেম চৌধুরী ও আজমেরীগঞ্জের মো. মুর্ত্তুজা হাসান।
হবিগঞ্জের লাখাইয়ের মো. মুশফিউল আলম আজাদ, জামালপুরের ইসলামপুরের এস এম জামাল আব্দুন নাছের ও বকশীগঞ্জের আব্দুর রউফ তালুকদার। নেত্রকোনার খালিয়াজুরীর গোলাম কিবরিয়া জব্বার, মোহনগঞ্জের মো. শহীদ ইকবাল, মদনের মো. হাবিবুর রহমান ও কলমাকান্দার মো. আব্দুল খালেক।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যানরা হলেন পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার মো. ফারুক আলম, সিরাজগঞ্জ সদরের রিয়াজ উদ্দিন, কাজীপুরের মো. খলিলুর রহমান সিরাজী ও উল্লাহপাড়ার শফিকুল ইসলাম শফি। জয়পুরহাট সদর উপজেলায় এসএম সোলায়মান আলী ও পাঁবিবি উপজেলায় মো. মনিরুল শহিদ মণ্ডল, নাটোর সদর উপজেলার মো. শরিফুল ইসলাম রমজান।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মো. লায়েব উদ্দীন ও মোহনপুর উপজেলার মো. আব্দুস সালাম, জামালপুর সদর উপজেলার মো. আবুল হোসেন, সরিষাবাড়ি উপজেলার মো. গিয়াস উদ্দিন পাঠান, মেলান্দাহ উপজেলার মো. কামরুজ্জামান ও মাদারগঞ্জ উপজেলার আব্দুর রউফ তালুকদার, নেত্রকোনা সদর উপজেলার মো. তফসির উদ্দিন খান ও কেন্দুয়া উপজেলার মো. নূরুল ইসলাম।
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন ২৩ জন। তারা হলেন পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জের আব্দুল মালেক, কুড়িগ্রামের রাজারহাটের জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দ্দী, রৌমারীর শেখ আব্দুল্লাহ ও রাজিবপুরের মো. আকবর হোসেন হিরো।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের শাহ্ মো. আবুল কালাম বারী, লালমনিরহাট সদরের মো. কামরুজ্জামান সুজন, সিরাজগঞ্জের বেলকুচির মো. নূরুল ইসলাম ও তাড়াশের মো. মনিরুজ্জামান।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের মো. আব্দুস সালাম আকন্দ, নাটোরের বাগাতিপাড়ার মো. অহিদুল ইসলাম ও গুরুদাসপুরের মো. আনোয়ার হোসেন। সুনামগঞ্জ জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জের ফারুক আহমদ, দিরাইয়ের মো. মঞ্জুর আলম চৌধুরী, ধর্মপাশার মোজাম্মেল হোসেন রুকন ও বিশ্বভরপুরের মো. সফর উদ্দিন।
হবিগঞ্জের মাধবপুরের এস এফ এ এম শাহজাহান, সদরের মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, নবীগঞ্জের মো. ফজলুল হক চৌধুরী ও লাখাইয়ের মো. মুশফিউল আলম আজাদ। জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জের মো. সোলায়মান হোসেন ও বকশীগঞ্জের আব্দুর রউফ তালুকদার। নেত্রকোনার বারহাট্টার মুহাম্মদ মাইনুল হক ও দুর্গাপুরের জান্নাতুল ফেরদৌস আরা।
এ ছাড়া হাইকোর্টের নির্দেশে চেয়ারম্যান পদে নীলফামারী সদর ও জলঢাকা উপজেলার নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।