১৬ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট মৃত্যু হয়েছে ৬৫০ : জাতিসংঘ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, এবিসিনিউজবিডি, ঢাকা (১৭ আগস্ট ২০২৪) : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৬ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে ৩২ শিশুসহ ৬৫০ জন নিহত হয়েছে বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

গতকাল শুক্রবার (১৬ আগস্ট) প্রাথমিক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন। জেনেভা থেকে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে ‘অতিরিক্ত বল প্রয়োগ, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনকে’ কেন্দ্র করে মানবাধিকার পরিস্থিতিরও বর্ণনা করা হয়েছে।

‘বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও অস্থিরতার প্রাথমিক বিশ্লেষণ’ শীর্ষক শিরোনামের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গণমাধ্যম ও আন্দোলনকারীদের তথ্যমতে, গত ১৬ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত ৬৫০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।
১০ পাতার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত মারা গেছে ৪০০ জন। আর ৫ থেকে ৬ আগস্টে মারা গেছেন ২৫০ জন। অবশ্য চিকিৎসাধীন অবস্থায় যাদের মৃত্যু হয়েছে বা প্রতিশোধমূলক হত্যার ঘটনাকে অন্তর্ভুক্ত করা যায়নি বলেও জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে বিক্ষোভকারী, পথচারী, সাংবাদিক এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন। আহতদের মধ্যে রয়েছেন হাজার হাজার আন্দোলনকারী ও পথচারী।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে গুরুতর এবং বিশ্বাসযোগ্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের কথা বলা হয়েছে।

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর একটি বার্তা দিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ দমনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকা-, যথেচ্ছা গ্রেপ্তার ও আটক, গুম, নির্যাতনের মত বেশকিছু অভিযোগও রয়েছে।’ এসব অভিযোগের নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে দাবি করেছেন তিনি।
১৬ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট মৃত্যু হয়েছে ৬৫০ : জাতিসংঘ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, এবিসিনিউজবিডি, ঢাকা (১৭ আগস্ট ২০২৪) : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৬ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে ৩২ শিশুসহ ৬৫০ জন নিহত হয়েছে বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

গতকাল শুক্রবার (১৬ আগস্ট) প্রাথমিক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন। জেনেভা থেকে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে ‘অতিরিক্ত বল প্রয়োগ, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনকে’ কেন্দ্র করে মানবাধিকার পরিস্থিতিরও বর্ণনা করা হয়েছে।

‘বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও অস্থিরতার প্রাথমিক বিশ্লেষণ’ শীর্ষক শিরোনামের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গণমাধ্যম ও আন্দোলনকারীদের তথ্যমতে, গত ১৬ জুলাই থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত ৬৫০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।
১০ পাতার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত মারা গেছে ৪০০ জন। আর ৫ থেকে ৬ আগস্টে মারা গেছেন ২৫০ জন। অবশ্য চিকিৎসাধীন অবস্থায় যাদের মৃত্যু হয়েছে বা প্রতিশোধমূলক হত্যার ঘটনাকে অন্তর্ভুক্ত করা যায়নি বলেও জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে বিক্ষোভকারী, পথচারী, সাংবাদিক এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন। আহতদের মধ্যে রয়েছেন হাজার হাজার আন্দোলনকারী ও পথচারী।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে গুরুতর এবং বিশ্বাসযোগ্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগের কথা বলা হয়েছে।

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর একটি বার্তা দিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ দমনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। এছাড়াও তাদের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকা-, যথেচ্ছা গ্রেপ্তার ও আটক, গুম, নির্যাতনের মত বেশকিছু অভিযোগও রয়েছে।’ এসব অভিযোগের নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন বলে দাবি করেছেন তিনি।

Leave a Reply

Facebook
ব্রেকিং নিউজ